এই পানির প্রায় ৯৫ শতাংশই পানি আর বাকি অংশে বিভিন্ন উপাদান থাকে, যা আমাদের জন্যও উপকারী। যেমন খনিজ (সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও ক্যালসিয়াম) মানব স্নায়ু ও পেশিকে পুষ্টি দেয়; প্রোটিন (অ্যামিনো অ্যাসিড ও এনজাইম) গাছ ও মানুষের বিপাকক্রিয়ায় সাহায্য করে; চিনি (ফ্রুকটোজ ও গ্লুকোজ) পানির হালকা মিষ্টতা
তৃষ্ণা মেটাতে ডাবের পানির জুড়ি নেই। এ পানি প্রাকৃতিকভাবেই নিরাপদ। তবে মনে রাখতে হবে, ডাবের পানি কখনো বিশুদ্ধ পানির বিকল্প নয়। এটি গ্রীষ্মে বা কঠোর শারীরিক পরিশ্রমের পর বেশি উপকারী।
ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে ভ্যাপসা গরমে বেড়েছে ডাবের চাহিদা। গরমে স্বস্তি ফিরে পেতে অনেকেই পান করছেন ডাবের পানি। তবে স্বস্তি নেই ডাবের দামে। একটি ডাব কিনতে গুনতে হচ্ছে ১০০ থেকে ১২০ টাকা। এদিকে দাম বাড়ার কারণ হিসেবে বিক্রেতারা বলছেন, ডাবের চাহিদা বাড়ায় জোগান কমেছে।
‘ট্রু লাভ ইজ ওয়ান কোকোনাট অ্যান্ড টু স্ট্র।’ মানে একটি ডাব আর দুটি স্ট্র-ই হলো সত্যিকারের ভালোবাসা। কথা মন্দ নয়। সামনে নীল জল রেখে বালুকাবেলায় দুজন মানুষ একটি ডাব খাবে দুটি স্ট্র দিয়ে, তার চেয়ে রোমান্টিক দৃশ্য আর কী হতে পারে?